Header Ads

Header ADS

বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে রাজনীতির হালচাল



রাজনীতির প্রথম আঘাত এসেছিল ১৯৭৫ সালে এদেশের প্রাণপ্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মাধ্যমে। সেই তখন থেকেই রাজনীতির চাকাটি আর রাজনীতিবিদদের হাতে থাকেনি। রাজনীতিতে প্রবেশ করেছিল সামরিক এবং বেসামরিক দখলীকরণ। যে রাজনীতি ছিল চর্চার বিষয়, সেই রাজনীতি হলো দখলের বিষয়। রাতারাতি ক্ষমতার জোরে কেউ কেউ হয়ে গেল রাজনীতিবিদ। বদলে যেতে লাগল রাজনীতির স্বাভাবিক চরিত্র। সার্বক্ষণিক রাজনৈতিক নেতা নয়, বরং সেখানে ক্ষমতাবান হলো হঠাৎ দখল নেওয়া সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তা। বাংলাদেশের রাজনীতি অনেক বছর আগে থেকে পোকায় আক্রান্ত। বাংলাদেশের তরুণরা মনে করেন রাজনৈতিক চিন্তার বন্ধ্যাত্বের কারণে দেশ আরো গভীর সংকটে পড়তে যাচ্ছে। আর এই সংকট সহজে কাটবেনা। এজন্য রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন যেমন প্রয়োজন, তেমনি প্রয়োজন সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব। তাদের মতে রাজনৈতিক সংকটের সাময়িক কোনো সমাধান নেই৷ সমাধান হতে পারে আগামী নির্বাচন কিভাবে হবে তার। তবে তারপর আবার সংকট ফিরে আসবে।
বিভিন্ন সংবাদপত্রে প্রকাশিত খবর এবং সেগুলোর ছবি সমগ্র দেশের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবণতি এবং চরম অবস্থার সাক্ষী দিচ্ছে। অন্তরবর্তীকালীন সরকারের বিষয়ে সরকারী এবং বিরোধী দলের বাকযুক্ত পরিস্থিতির আরো অবণতি ঘটাচ্ছে। কিন্তু যেটি সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয়ে সেটা হচ্ছে সন্ত্রাসীরা ও চরমপন্থীরা এখন ব্যবসায়ীদের টার্গেট করছে। কারণ তা সহজ এবং ফন্ত্রপ্রসু। দেশজুড়ে হত্যাকান্ড এবং গুমের ঘটনা সরকারের এ সময়টাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে তুলছে। প্রশ্নবিদ্ধ করে তুলছে সরকারের সামর্থকে। এখনই যদি এমন পরিস্থিতিরি উদ্ভব হয় তাহলে আসন্ন সাধারণ নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশের পরিস্থিতি কি হতে পারে সেটা ভেবে স্বাভাবিকভাবেই মানুষ বেশ শঙ্কিত। আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী রাজপথের সহিংসতা বন্ধেই হিমশিম খাচ্ছে। ফলে তারা অন্যান্য দিকে খুব একটা নজর দেয়ার সময় পাচ্ছে না। অনেক ক্ষেত্রে রাজনৈতিক বিবেচনার কারণে কিছু কিছু পুলিশ অফিসার জিডি নিচ্ছেন না। এভাবে একটি অপরাধকে উপেক্ষা করার মাধ্যমে অন্যান্য অপরাধকে মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে সহায়তা করা হচ্ছে। হত্যা মামলার অচলবস্থা এবং বিচার না হওয়া খুনীদের আরো বেপরোয়া করে তুলছে। দুষ্কৃতিকারী কর্তৃক নির্দিষ্ট ব্যক্তিদের টার্গেট করে খুন করা অথবা তাদের উপর আক্রমণ করাটা দেশের ব্যবসা বাণিজ্যের উপর মারাত্বক প্রভাব ফেলছে। এমন পরিস্থিতি কলকারখানার উৎপাদন, বিভিন্ন মার্কেটের বিপণন ব্যবস্থা এবং রপ্তানীকৃত পণ্যের চালানকেও ব্যাহত করছে। পাশাপাশি দেশের চলমান রাজনৈতিক সহিংসতা ব্যবসায়ীদের উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। দেশের কাঙ্খিত অর্থনৈতিক উন্নয়নের পুর্বশর্ত হচ্ছে সুশৃংখল রাজনৈতিক অবস্থা এবং ভালো আইন-শৃংখলা পরিস্থিতি। দেশের ব্যবসা বাণিজ্য স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং ব্যবসা বান্ধব পরিবেশের জন্য মুখিয়ে আছে। কিন্তু দেশের পরিস্থিতি প্রতিনিয়ত অবণতির দিকে যাচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে ইতিমধ্যে বিভিন্ন চেম্বারের নেতারা ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে তাদের উদ্বেগের বিষয়টি প্রকাশ করেছে। আইন-শৃংখলা পরিস্থিতির অবণতি এবং দ্বন্দদ্বমুখর রাজনৈতির কারণে দেশের অর্থনীতি এবং ব্যবসা বানিজ্য পিছিয়ে পড়তে বাধ্য হচ্ছে। কারণ এ বিষয়টি এখন সবাই জানেন যে দেশের অর্থনীতি একটি উত্তাল সময় পার করছে। বিনিয়োগ ছাড়া কখনোই দেশের কাংখিত প্রবৃদ্ধি অর্জন করা সম্ভব নয়। চলমান অস্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতি দেশে বিনিয়োগ কমিয়ে দেবে। এমন পরিস্থিতিতে সরকার এবং অন্যান্য রাজনৈতিক দলকে এগিয়ে আসা উচিত দেশকে নৈরাজ্যের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য। দেশের বৃহত্তর স্বার্থের কথা বিবেচনা করে আলোচনা-সমালোচনার মাধ্যমে স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশ এবং আইন-শৃংখলার উন্নয়ন সাধন করা উচিত। ব্যক্তিস্বার্থ এবং দলীয় স্বার্থ ত্যাগ করে জাতীয় স্বার্থের কথা চিন্তা করা উচিত। এ কথা ভুলে গেলে চলবে না ‘ব্যক্তি এবং দলের চেয়ে দেশ সর্বদাই বড়।’
রাজনীতিতে বিএনপির বর্তমান অবস্থান :
রাজনীতিতে বিএনপির বর্তমান অবস্থান নিয়ে খোদ চিন্তিত বিএনপি নেতারাই। নানা ভাবে চলছে দলকে চাঙ্গা করে আবারো মাঠ কাপিয়ে আন্দোলনে নামার প্রচেষ্টা। আর তারই ফলসরুপ কাউন্সিলের প্রায় সাড়ে চার মাস পর পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করে বিএনপি। নতুন কমিটির আকার হয়েছে আগের কমিটির প্রায় দ্বিগুণ। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জন করা বিএনপি দু’বার সরকার পতনের আন্দোলনে নেমে শূন্য হাতে ঘরে ফিরেছে। তাই এবারের কমিটি যদি আবারো বিফল হয় তবে বিএনপিকে চড়া মূল্যই দিতে হবে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে। বর্তমান কমিটি ঘোষণায় নারাজ বিএনপি অনেক নেতাকর্মীরাই। আর মোসাদ্দেক আলী ফালুর পদত্যাগসহ নানা অপ্রত্যাশিত ঘটনায় নির্বাক হয়ে গেছেন দলটির নেতাকর্মীরা। শীর্ষপদে থাকা নেতাদের অসন্তুষ্টি ও অনেক নেতার প্রত্যাশিত পদ না পাওয়ায় বর্তমানে দলটিতে হ-য-ব-র-ল অবস্থা বিরাজ করছে। তাহলে কি দলের থেকে পদ বড়? এমতাবস্থায় বহুল প্রতীক্ষিত কমিটি ঘোষণা করা হলেও উচ্ছ্বাস নেই নেতাকর্মীদের মাঝে। কমিটি ঘোষণার পর পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে, বহুল প্রতীক্ষিত কমিটি ঘোষণা করা হলেও উচ্ছ্বাস নেই নেতাকর্মীদের মাঝে। কাঙ্খিত পদ না পাওয়ায় নিষিক্রয় হওয়ার পাশাপাশি অনেকে আবার রাজনীতি ছেড়ে দেয়ার চিন্তা-ভাবনা করছেন বলেও শোনা যাচ্ছে। কমিটিতে পদ পাওয়া ৫৯৪ নেতার মধ্যে ১৫ জন নেতাও নয়াপল্টন দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যাননি। খালেদা জিয়ার সাথে সৌজন্য সাক্ষাতও করেছেন দলের খুব কম সংখ্যক নেতাকর্মীরা। প্রতিটি দলের কমিটি গঠনের মূল উদ্দেশ্যই দলীয়ভাবে এগিয়ে গিয়ে নৈতিকভাবে রাজনৈতিক কর্মকান্ড সম্পন্ন করা, নাগরিক ও রাষ্ট্রের অধিকার আদায়ে সদা সচেষ্ট থাকা কিন্তু বিএনপির বর্তমান প্রেক্ষাপটে রাজনৈতিক অঙ্গনে পুনরায় সম্পূর্ণতা অর্জন করে বিরোধীদলের কর্মকান্ড পরিচালনা করার সামর্থ্য দিন দিন প্রশ্নের মুখেই এঁটে বসেছে, যার কোন কুলকিনারাই খুঁজে পাচ্ছে না এক সময়ের রাজনৈতিক অঙ্গনে মাঠ কাঁপানো শক্তিশালী এ দল।
দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর বর্তমান অবস্থা :
প্রতিষ্ঠার ৭৫ বছরের মধ্যে সবচেয়ে কঠিন সময় পার করছে বাংলাদেশের বৃহত্তম ইসলামি রাজনৈতিক দল জামায়াতে ইসলামী। দলটির বর্তমান কর্মপরিষদের কয়েক জনের মৃত্যু ও বাকিরা হয় নিষ্ক্রিয়, নয় পলাতক। আরেক দিকে জামায়াতের দীর্ঘদনের রাজনৈতিক বন্ধু এবং একই জোটের প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি জামায়াতের কাছ থেকে দূরত্ব বজায় রাখছে। জামায়াতের নেতাদের বিরুদ্ধে দেয়া ফাঁসির রায়ের পরও বিএনপি কোনো প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে না। এমনকি বাংলাদেশে জামায়াতের প্রতিষ্ঠাতা এবং আধ্যাত্মিক গুরু গোলাম আযমের মৃত্যুর পরও বিএনপি আনুষ্ঠানিক কোনো প্রতিক্রিয়া দেখায়নি। বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরুর পর থেকেই জামায়াতের দুর্দিন শুরু। একের পর এক আটক হতে থাকেন দলের শীর্ষ নেতারা। ১৯৭১ সালে দলটি বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিপক্ষে অবস্থান নেয়। কিন্তু ১৯৭৮ সাল থেকে তারা আবার রাজনীতিতে পুনর্বাসিত হতে শুরু করে। বিএনপির সঙ্গে জোট বেঁধে ২০০১ সালে দলটি সবচেয়ে সুবিধাজনক অবস্থায় চলে যায়। তারা সংসদে ১৭টি আসন পায় এবং জামায়াত নেতা মতিউর রহমান নিজামী ও আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ মন্ত্রিত্ব পান। দুই-তৃতীয়াংশ আসন নিয়ে ক্ষমতায় যায় বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার। বিএনপি জামায়াতের জোট এখনো অটুট, কিন্তু ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে বিশেষ করে কাদের মোল্লা এবং সাঈদীর রায়ের পর জামায়াত-শিবির যে সহিংসতা দেখায় তা বিপাকে ফেলে বিএনপিকে। ৫ জানুয়ারির একতরফা নির্বাচনের মতোই এই সহিংসতা দেশে, বিদেশে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়ে। তাই এই দায় এড়াতে বিএনপি জামায়াতের কাছ থেকে ‘পোশাকি' দূরত্ব বজায় রাখছে। জামায়াতের তৃণমূল পর্যায়ের কয়েকজন নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ‘‘জামায়ত তার ইতিহাসে সবচেয়ে দুঃসময় পার করছে। কেন্দ্র থেকে তাই সবাইকে ধৈর্য্য ধারণের জন্য বলা হয়েছে। আর বিএনপির আচরণ নিয়ে প্রকাশ্যে কোনো মন্তব্য করা থেকেও বিরত থাকতে বলা হয়েছে৷'' কারাগারের বাইরে থাকা জামায়াতের নেতারা এখন সহিংস আচরণ না করার কৌশল নিয়েছে। কারণ তাঁরা মনে করেন, নতুন করে সহিংসতা করলে জামায়াতকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সন্ত্রাসী দল হিসেবে চিহ্নিত করতে সরকারের সুবিধা হবে। আর তাহলে জামায়াতের অস্তিত্বই নাজুক হয়ে যেতে পারে। আর যুদ্ধাপরাধী দল হিসেবে জামায়াতের বিচার শুরু হতে পারে। এজন্য সরকার ট্রাইবুন্যাল আইন সংশোধনেরও চিন্তা করছে। নেতারা চাইছেন এই অবস্থায় অন্তত জামায়াতকে দল হিসেবে রক্ষা করতে। এদিকে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা আহমেদ আযম খান ডয়চে ভেলেকে বলেন, ‘‘জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির কোনো আদর্শিক ঐক্য নেই। এটি একটি নির্বাচনি জোট। 
বর্তমান পরিস্থিতিতে  দেশের  রাজনীতিতে  সেনাবাহিনী  কি  হস্তক্ষেপ  করতে  পারে ?
যতক্ষণ পর্যন্ত দেশ সরকারের নিয়ন্ত্রণে থাকে, ততক্ষণ দেশে সামরিক বাহিনীর হস্তক্ষেপের কোনো আশঙ্কা নেই। দেশে সামরিক বাহিনী তখনই হস্তক্ষেপ করে যখন চলমান সরকার দেশের পরিস্থিতি কন্ট্রোল করতে পারে না। বড় সত্যিটা হচ্ছে এই যে, কোন পরিস্থিতিতেই সেনা হস্তক্ষেপ কাম্য নয়। সেনাবাহিনী দেশের নিরাপত্তা রক্ষার অতন্দ্র প্রহরী, একমাত্র হান্ড্রেড পার্সেন্ট ডেডিকেটেড কোম্পানি এবং দেশের কিছু হলে এরাই সবার আগে শত্রুর বুলেটের সামনে নিঃসংকোচে নির্ভয়ে বুক পেতে দেবে। তাই এই সেনাবিহিনীকে সকল রকম রাজনৈতিক দায় দায়িত্ব থেকে মুক্ত রাখা উচিৎ এবং পারতপক্ষে সেনাবাহিনী নিজেও আগ্রহী নয় সব সময় এরকম রাজনৈতিক সংকট মোকাবেলা করার ব্যাপারে বা দেশের চালকের আসনে বসতে। যুদ্ধ বিগ্রহ না থাকলেও সেনাবাহিনীকে জনকল্যাণ মূলক অনেক কাজেই অংশ নিতে হয়। তবে, যে কোন সংকটময় পরিস্থিতিতে সেনাবাহিনীই সেরা এবং সেনাবাহিনীর কড়া নিয়ম কানুন বিশৃঙ্খল রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে স্থিতাবস্থা আনতে পারে এই বিশ্বাস থেকে সাধারণ মানুষ কখনো কখনো আশা করে যে কিছুটা সময়ের জন্য সেনাবাহিনী দায়িত্ব নিয়ে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনুক, বাস্তবে সেরকম আনিয়ন্ত্রিত পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে তারা নিজ উদ্যোগেই দায়িত্ব গ্রহণ যেটা কখনোই কোথাও খুব একটা বাহবা দেওয়ার মত ঘটনা হিসেবে স্বীকৃতি পায় নি। তবে বর্তমান যে রাজনৈতিক পরিস্থিতি আমাদের দেশে বিরাজ করছে, তাতে সেনাবাহিনীকে নিরাপত্তা রক্ষা এবং নির্বাচন পর্যবেক্ষন ও নিয়ন্ত্রনের দায়িত্ব দেয়া যেতে পারে। তবে, এরকম পরিস্থিতি যদি চলতে চলতে আরো ভয়াবহ আকার ধারণ করে তবে, সেনা সরকার হয়তো কিছুদিনের জন্য ক্ষমতা গ্রহণ করবে এবং সেটা সম্ভবত সেনাবাহিনী স্বতঃপ্রণোদিত হয়েই!
সরকারী এবং বিরোধী দলকে জরুরি ভিত্তিতে আলোচনায় বসা উচিত যাতে করে দেশে অরাজকতা এবং নৈরাজ্য ছড়িয়ে পড়তে না পারে। পাশাপাশি যাতে আইন-শৃংখলা পরিস্থিতিরও অবণতি না হয় সেটার জন্যও কাজ করতে হবে। সন্ত্রাসবাদ, অপরাধ এবং অন্যায় যাতে সংঘটিত না হয় সে বিষয়ে সচেতন হতে হবে। কারণ যেকোনো ধরণের সহিংসতা দেশের বিনিয়োগকে বাধাগ্রস্থ করবে এবং ফলশ্রুতিতে দিন শেষে বাংলাদেশই ক্ষতিগ্রস্থ হবে।

লেখক : সাংবাদিক ও কলামিষ্ট
                                                 

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.